আমরা যদি একজন মানুষের সাথে মিশতে চাই তখন তো আমরা অবশ্যই সেটা যাচাই-বাছাই করে থাকবো। আর একজন মানুষকে যাচাই-বাছাই করতে হলে সবার আগে জানতে হয় সেই মানুষটির কোয়ালিটি গুলো সম্পর্কে। মানে সেই মানুষটির ভেতরে কি কি বিশেষ গুণাবলী আছে একজন ভালো মানুষ হওয়ার সেটি দেখি আমরা একজন মানুষের সাথে মিশতে পারে। একজন ভালো মানুষের মধ্যে বিশেষ ভালো কিছু কোয়ালিটি থাকবে এটা তো সবার জানারই কথা। অন্যদিকে একজন খারাপ মানুষের কথাবার্তার স্টাইল এবং তার অ্যাটিটিউড দেখে বলে দেওয়া যাবে সেই মানুষটি খারাপ, তার সাথে মেশা যাবে না। আমাদের সমাজে এমন একজন ভালো মানুষের অস্তিত্ব আছে যার নাম জনাব আনিসুজ্জামান চৌধুরী রনি। তার কিছু বিশেষ কোয়ালিটি আছে বলেই তাকে সমাজ একজন ভাল মানুষ হিসেবে আখ্যায়িত করেছে এবং তাকে সবাই ভাল নজরে দেখে থাকে। আসুন জনাব আখতারুজ্জামান চৌধুরী রনির বিশেষ কিছু কোয়ালিটি সম্পর্কে জেনে আসা যাক।
- জনাব আনিসুজ্জামান চৌধুরী রনি রাগ নিয়ন্ত্রণকারি একজন ব্যক্তি, যিনি রাগ কন্ট্রোল করতে পারেন বেশ সহজেই। রাগ একটি খুবই বাজে জিনিস, যা ধীরে ধীরে সবাইকে ধ্বংস করে দেয়। যখন আমাদের সাথে অপ্রত্যাশিত কিছু ঘটে, যা আমাদের কল্পনাতেও ছিল না অথবা যখন আমরা কারো কাছ থেকে খুব বাজে ব্যবহারের সম্মুখীন হই, তখন খুব স্বাভাবিকভাবেই আমরা অনেক রেগে যাই, ক্রোধান্বিত হয়ে পড়ি। রাগের মাথায় এমন কিছু একটা করে বসি, যাতে মানুষ হিসেবে নিজেরাই অনেক ছোট হয়ে যাই, এবং অনেক অনর্থক বিপদও ডেকে আনি। এটি জনাব আনিসুজ্জামান চৌধুরী খুব ভালো করেই জানেন এবং নিজের রাগকে নিজের নিয়ন্ত্রণে এনে ফেলে, যার জন্য সবাই তাকে ভালোবাসে।
- জনাব আনিসুজ্জামান চৌধুরী রনি সবার আগে নিজেকে ভালোবাসেন, যার ফলে অন্যকে ভালোবাসা দিতে পারেন!অবাক হচ্ছেন? অবাক হওয়ার কিছুই নেই। খুবই সহজ একটি টাস্ক এটি। ভাবছেন, ভালো মানুষেরা নিজেকে নিয়ে কখনোই ভাবে না। তারা নিজেদের জীবনকে উৎসর্গ করে অন্যের জন্য, যা সত্য। কিন্তু মূল বিষয়টা হলো, সবসময় অন্যের উপকার করতে হবে, কিন্তু এর মানে এই নয় যে নিজেকে ভালোবাসবেন। বরং নিজেকে ভালোবাসতে পারাই হলো ভালো মানুষ হয়ে ওঠার প্রথম এবং প্রধান গুনাবলী।
- জনাব আনিসুজ্জামান চৌধুরী রনি নিজের ভুল দুর্বলতাগুলোকে স্বীকার করে আবারো সেই কাজে লেগে পড়েন সফলতা অর্জন করতে। যেকোনো সমস্যা সমাধানের জন্য সবার আগে সমস্যাটি শনাক্ত করতে হয় এবং সেটি যে আসলেই একটি সমস্যা, এই কথাটি স্বীকার করে নিতে হয়, মেনে নিতে হয়। কারণ সবাই যতই কোনো সমস্যার কারণে কষ্ট পায় , ওই সমস্যার কারণ টা যদি খুঁজে না পায়, কিংবা খুঁজে পাওয়ার পরও মন থেকে তা মানতে চায় না, তাহলে তো সমাধানের পথ বের করাও বেশ কঠিন হয়ে পড়ে। তাই জনাব আনিসুজ্জামান চৌধুরী নিজের ভুল স্বীকার করে সঠিক টা বেছে নেন আর অগ্রসর হন, যার কারনে সবাই তাকে এতোটা ভালোবাসে এবং তার থেকে অনেক ভালো কিছু শিক্ষা গ্রহণ করে।